৫ আগস্ট ২০২৪ তারিখে বাংলাদেশের ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান দেশের স্বৈরাচারী অপশাসক শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে। ওই দিন দুপুরে হাসিনা রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়ে বোন রেহানাকে সঙ্গে নিয়ে ভারতে পালিয়ে গেছেন।
বাংলাদেশের ২০২৩ সালের পোশাক রপ্তানি আয়ে ৯ বিলিয়ন তথা ৯০০ কোটি ডলারের গরমিল আছে বলে জানিয়েছে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও)। বিশ্ব বাণিজ্যের এই নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি জানিয়েছে, বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো পোশাক রপ্তানির বিষয়ে যে তথ্য দিয়েছিল প্রকৃত রপ্তানি তার চেয়ে ৯০০ কোটি ডলার কম
ইন্টারনেট সেবা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে না আসায় প্রায় ৩০০ কোটি টাকার ২০০ টন হিমায়িত চিংড়ি শিপমেন্ট করা যাচ্ছে না। এক সপ্তাহ ধরে রপ্তানিযোগ্য এসব চিংড়ির কনটেইনার আটকে রয়েছে। ফলে ১০০ কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন রপ্তানিকারকেরা। এ তথ্য জানিয়েছেন বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশ
শুধু মাছ উৎপাদন করলেই হবে না, রপ্তানি আয় বাড়াতে উৎপাদিত মাছের উৎস শনাক্তকরণ (ই-ট্রেসিবিলিটি) নিশ্চিত করতে হবে। এটা মৎস্য রপ্তানি বাড়াতে বিরাট ভূমিকা রাখবে। আজ রোববার রাজধানী মৎস্য অধিদপ্তর মিলনায়তনে ফিস ফার্ম ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন (ফোয়াব) আয়োজিত সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচ
বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের প্রধান দুই খাত রপ্তানি ও রেমিট্যান্স সমান্তরালে এগোতে পারছে না। রেমিট্যান্সের প্রবাহ সামান্য বাড়লেও লক্ষ্য পূরণ হচ্ছে না রপ্তানি আয়ের। ঈদের মাস এপ্রিলে রেমিট্যান্সে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। তবে অর্থবছরের ১০ মাসে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়নি রপ্তানি আয়ের। এ সময়ে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৬ দ
মার্চ মাসে রপ্তানিতে প্রায় ১০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। মার্চ মাসে ৫১০ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো-ইপিবির হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়
দেশের অন্যতম রপ্তানি পণ্য চিংড়ি। বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার কারণে ইউরোপ-আমেরিকায় চিংড়ি রপ্তানি কমে গেছে। আন্তর্জাতিক বাজারে ভেনামি (প্রশান্ত মহাসাগরীয় চিংড়ির একটি প্রজাতি) চিংড়ির চাহিদা বেশি থাকায় প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছে না দেশি বাগদা ও গলদা চিংড়ি। এর জন্য কেউ কেউ বিশ্ববাজারে দেশীয় চিংড়ির ব্র্যান্ডিং ন
চামড়াজাত পণ্যের রপ্তানিতে বিদ্যমান উৎসে কর ১ শতাংশ থেকে কমিয়ে অর্ধেক অর্থাৎ দশমিক ৫ শতাংশ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এ খাতের প্রতিযোগিতা-সক্ষমতা বাড়াতে এ ছাড় দেওয়া হয়েছে। ২০২৫ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত এই সুবিধা বলবৎ থাকবে। সম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এ-সংক্রান্ত স্ট্যাচুটরি রেগুলেটরি অর্ডার (এস
প্রাকৃতিক উপায়ে শুঁটকি উৎপাদন করে পরিবারে সচ্ছলতা এনেছেন হাওর অধ্যুষিত সুনামগঞ্জ জেলার কয়েক হাজার জেলে। চাহিদা বেশি থাকায় বছরে প্রায় ৩০০ কোটি টাকার শুঁটকি উৎপাদন করছেন এখানকার জেলেরা। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশেও রপ্তানি হচ্ছে হাওর এলাকার এসব শুঁটকি।
রপ্তানিসংক্রান্ত নথিপত্র জালিয়াতি করে প্রণোদনা বাগিয়ে নেওয়ার অভিযোগ বিস্তর। এর কারণে প্রকৃত রপ্তানিকারকদের পক্ষ থেকে রপ্তানি-প্রণোদনা যাচাই-বাছাইয়ের দাবিও দীর্ঘদিনের। তবে সে পথে না গিয়ে সরকার এমন এক সময়ে প্রণোদনা কাটছাঁট করল, যখন অর্থনীতিতে নানা সংকট চলছে। ডলার-সংকটে রিজার্ভ ঝুঁকিতে। তৈরি পোশাক রপ্ত
পোশাকের শীর্ষ বাজারগুলোতে রপ্তানি কমায় অস্থিরতা সরকারের ভেতরে। বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানিতে রপ্তানি নেতিবাচক হওয়ায় উদ্বেগ বাড়ছে। কেন এসব বাজারে অব্যাহতভাবে রপ্তানি কমছে, তার কারণ খুঁজে বের করতে সংশ্লিষ্টদের পরামর্শ দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। একই সঙ্গে নতুন বাজার খোঁজার পাশাপাশি পোশাকের বাইরে
এক পোশাকের ওপর নির্ভরতা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে রপ্তানি আয়ে। এই একটি মাত্র পণ্য থেকেই রপ্তানি আয়ের সিংহভাগ আসে বলে এই ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। তাই এই পণ্যের বাজারে কোনো উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা তৈরি হলে রপ্তানি আয় নিয়েও বাড়ে দুশ্চিন্তা। সম্প্রতি আমেরিকা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নে রপ্তানি নিয়ে আশঙ্কা তৈরির প্রেক্ষাপটে বিষয়টি সামনে এসে
চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের প্রধান দুই গন্তব্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানিতে নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। চলতি অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর এই পাঁচ মাসে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় দুই দেশে রপ্তানি কমেছে ৮২৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) নিট পোশাক রপ্তানিতে প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী চীনকে পেছনে ফেলে শীর্ষ স্থান দখল করেছে বাংলাদেশ। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর—এই ৯ মাসে বাংলাদেশের রপ্তানিকারকেরা ৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের নিট পোশাক রপ্তানি করছে। আর চীন রপ্তানি করেছে ৮ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। আজ সোমবার বিজি
বৈদেশিক মুদ্রার আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি হওয়ায় আর্থিক হিসাবের বড় ঘাটতি সৃষ্টি হয়েছে। এতে অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসে ১৮১ কোটি ৮০ লাখ ডলারের বাণিজ্য ঘাটতিতে পড়েছে বাংলাদেশ। টাকার অঙ্কে যা ২০ হাজার ১৮০ কোটি টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক বৈদেশিক লেনদেন ভারসাম্যের (ব্যালান্স অব পেমেন্ট) চিত্রে এসব তথ্য
দেশে ডলার-সংকটের মধ্যে রপ্তানি আয়েও দেখা যাচ্ছে নেতিবাচক ধারা। চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর) জন্য রপ্তানির যে লক্ষ্যমাত্রা ছিল, তা অর্জিত হয়নি। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানির প্রধান গন্তব্য যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানিতে পোশাকের চাহিদা কমে যাওয়ায় রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রায় ধাক্কা
চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর (তিন মাস) সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে দেশের তৈরি পোশাক পণ্য রপ্তানি বেড়েছে ২ দশমিক ৭৭ শতাংশ। তবে একই সময়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বৃহত্তম রপ্তানি বাজার জার্মানিতে কমেছে ৪ দশমিক ৪১ শতাংশ। গতকাল